সমুদ্রের গভীরে লুকিয়ে থাকা এক অমূল্য সম্পদ হল কোরাল মাছ। এই রঙিন ও বৈচিত্র্যময় প্রাণীটি শুধু সমুদ্রের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, বরং মানব স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্যও অপরিহার্য। আজকের এই নিবন্ধে আমরা কোরাল মাছের বহুমুখী উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। কোরাল মাছ, যা প্রবাল প্রাচীরের আশেপাশে বাস করে, তাদের অসাধারণ রঙ ও আকৃতির জন্য সুপরিচিত।
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদের মধ্যে চিংড়ি মাছ একটি অনন্য স্থান দখল করে আছে। এই ক্ষুদ্র জলজ প্রাণীটি শুধু আমাদের খাদ্য তালিকায় স্বাদের সমৃদ্ধি যোগ করে না, বরং দেশের অর্থনীতিতেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চিংড়ি মাছের চাষ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং রপ্তানি বাংলাদেশের কৃষি ও বাণিজ্য খাতের একটি মূল চালিকাশক্তি হিসেবে বিবেচিত হয়। এই নিবন্ধে আমরা চিংড়ি মাছের
বাংলাদেশের নদী-নালা, খাল-বিল এবং পুকুরগুলোতে যে মাছটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, তা হল রুই মাছ। এই স্বাদু পানির মাছটি শুধু আমাদের খাদ্যতালিকারই একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ নয়, বরং এটি আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কিন্তু আমরা কি জানি, এই সাধারণ মাছটি আসলে কতটা অসাধারণ? রুই মাছের উপকারিতা শুধু স্বাদেই সীমাবদ্ধ নয়, এর পুষ্টিগুণ এবং
বাংলাদেশের মত্স্য চাষের ক্ষেত্রে পুকুর একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। কিন্তু মাঝে মাঝে পুকুরে গ্যাস সমস্যা দেখা দেয়, যা মাছচাষিদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। এই সমস্যা শুধু মাছের জীবন নয়, পুরো জলজ পরিবেশকেই বিপন্ন করে তোলে। তাই পুকুরে গ্যাস সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা ও প্রয়োজনীয় জ্ঞান থাকা অত্যন্ত জরুরি। এই নিবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব পুকুরে গ্যাস
বাংলাদেশের নদী-নালা, বিল-বাওড় এবং হাওর-বাঁওড়ে মাছ ধরার একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী উপকরণ হলো ‘চাই’। এই সনাতন মৎস্য শিকারের সরঞ্জামটি শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে আমাদের মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের জীবন-জীবিকার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে আছে। আজ আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো চাই সম্পর্কে, এর ইতিহাস, নির্মাণ পদ্ধতি, ব্যবহার কৌশল এবং বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে। ঐতিহাসিক পটভূমি প্রাচীন ঐতিহ্য বাংলার জলজ সভ্যতার সাথে
বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং খাদ্য নিরাপত্তায় মৎস্য খাতের অবদান অপরিসীম। ২০২৩ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের মোট জিডিপিতে মৎস্য খাতের অবদান প্রায় ৩.৫৭%। এই বিশাল সম্পদ আহরণের জন্য বিভিন্ন ধরনের জাল ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি জালের রয়েছে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য এবং ব্যবহার পদ্ধতি। মাছ ধরার জালের প্রকারভেদ মাছ ধরার জালগুলিকে প্রধানত তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়: ১. বড়
বর্তমান যুগে মৎস্য শিকারের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মধ্যে বৈদ্যুতিক মাছ ধরার যন্ত্র একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। এই প্রযুক্তি যেমন কার্যকর, তেমনি এর ব্যবহার নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন ও উদ্বেগ। আসুন জেনে নেই এই যন্ত্রের বিস্তারিত তথ্য, এর প্রভাব এবং এর ব্যবহার সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক। বৈদ্যুতিক মাছ ধরার যন্ত্রের পরিচিতি বৈদ্যুতিক মাছ ধরার
গাপ্পি মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Poecilia reticulata) অ্যাকোয়ারিয়াম হবিস্টদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাছগুলির মধ্যে একটি। এই ছোট, রঙিন মাছগুলি তাদের সহজ প্রজনন প্রক্রিয়া এবং আকর্ষণীয় রূপের জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে এদের চাষ করা হয় এবং অ্যাকোয়ারিয়াম ব্যবসায়ে এর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। গাপ্পি মাছ সম্পর্কে মৌলিক তথ্য গাপ্পি মাছ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো দ্বীপপুঞ্জের স্থানীয় প্রজাতি। এরা
অ্যাকোয়ারিয়াম হবি জগতে গাপ্পি মাছ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় প্রজাতি। এই ছোট্ট রঙিন মাছগুলি তাদের সুন্দর রূপ, সহজ পরিচর্যা এবং মনোমুগ্ধকর আচরণের জন্য বিশ্বব্যাপী অ্যাকোয়ারিয়াম প্রেমীদের কাছে প্রিয়। আজকের এই বিস্তৃত নিবন্ধে আমরা জানবো গাপ্পি মাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা সম্পর্কে। গাপ্পি মাছের পরিচিতি ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য গাপ্পি মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Poecilia reticulata) দক্ষিণ আমেরিকার ত্রিনিদাদ ও টোবাগো
গাপ্পি মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Poecilia reticulata) বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় অলংকারি মাছের মধ্যে একটি। এই ছোট আকারের মাছটি তার রঙিন পুচ্ছ এবং সহজ প্রজনন ক্ষমতার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। বাংলাদেশে গাপ্পি মাছ চাষ একটি লাভজনক ব্যবসায়ে পরিণত হয়েছে। এই নিবন্ধে আমরা গাপ্পি মাছ চাষের বিস্তারিত দিক-নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করব। গাপ্পি মাছের পরিচিতি বৈশিষ্ট্য আকার: পুরুষ 2.5-3.5 সেমি,