বাংলাদেশের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের বিশাল জলরাশি আমাদের দেশকে দিয়েছে অফুরন্ত সামুদ্রিক সম্পদের ভাণ্ডার। এই সমুদ্র শুধু আমাদের অর্থনীতির চালিকাশক্তিই নয়, বরং আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। আজ আমরা জানবো বাংলাদেশের সামুদ্রিক মাছের বিচিত্র জগৎ সম্পর্কে, যা আমাদের সমুদ্রের অমূল্য সম্পদ। বাংলাদেশের সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের পরিসংখ্যান বর্তমানে বাংলাদেশের সামুদ্রিক মৎস্য খাতে রয়েছে: মোট সামুদ্রিক
বাংলাদেশের নদীমাতৃক ভূমিতে মাছ শুধু খাদ্য নয়, আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু বর্তমানে আমাদের এই মূল্যবান সম্পদ হুমকির মুখে পড়েছে এক ভয়ংকর রাসায়নিক পদার্থের কারণে – যার নাম এমিল নাইট্রেট। এই অবৈধ ও বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থটি শুধু জলজ প্রাণী নয়, মানব স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্যও অত্যন্ত ক্ষতিকর। এমিল নাইট্রেট কী? এমিল নাইট্রেট (Amyl
সমুদ্রের সবচেয়ে শক্তিশালী শিকারি প্রাণী হাঙ্গর। এই প্রাণীটি খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য কিনা – এই প্রশ্নটি অনেক মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বিতর্কের সৃষ্টি করে। বিশেষ করে যখন এটি ইসলামি শরিয়াহ’র দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করা হয়, তখন এর জটিলতা আরও বেড়ে যায়। আজকের এই প্রবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব হাঙ্গর মাছ খাওয়ার বিধান সম্পর্কে। ১. হাঙ্গর সম্পর্কে মৌলিক
সাপ খাওয়া নিয়ে মুসলিম সমাজে দীর্ঘদিন ধরে বিতর্ক চলে আসছে। বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে যেখানে সাপের মাংস একটি ঐতিহ্যগত খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়, সেখানে এই বিষয়টি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আজকের এই প্রবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে সাপ খাওয়ার বিধান কী, এবং এর পক্ষে ও বিপক্ষে বিভিন্ন যুক্তি। ইসলামে সাপ খাওয়ার বিধান
চিংড়ি বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অনেকেই প্রশ্ন করেন – চিংড়ি কি আসলে মাছ, নাকি এটি একধরনের জলজ পোকা? এই প্রশ্নটি শুধু সাধারণ মানুষের মধ্যেই নয়, বরং বিজ্ঞানীদের গবেষণার বিষয়বস্তুও বটে। আজ আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো চিংড়ির প্রকৃত পরিচয় এবং এর বৈজ্ঞানিক শ্রেণিবিন্যাস সম্পর্কে। চিংড়ির বৈজ্ঞানিক শ্রেণিবিন্যাস চিংড়ি আসলে ক্রাস্টেশিয়া (Crustacea) শ্রেণির অন্তর্গত একটি
চিংড়ি মাছ বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সামুদ্রিক খাবার। এর স্বাদ যেমন অতুলনীয়, তেমনি এর শারীরিক গঠনও অত্যন্ত জটিল ও আকর্ষণীয়। আজকের এই নিবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো চিংড়ি মাছের পায়ের সংখ্যা, এর গঠন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে। চিংড়ি মাছের মৌলিক শারীরিক গঠন চিংড়ি মাছ ক্রাস্টেশিয়ান প্রজাতির অন্তর্গত, যা আর্থ্রোপোডা ফাইলামের অংশ। এদের দেহ কঠিন এক্সোস্কেলেটন দিয়ে আবৃত থাকে।
জলজ প্রাণীজগতের বিবর্তনের ইতিহাসে চোয়ালবিহীন মাছ (Jawless Fish) একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই প্রাচীন প্রজাতির মাছগুলি, যাদের বৈজ্ঞানিক নাম Agnatha, পৃথিবীর প্রথম মেরুদণ্ডী প্রাণী হিসেবে বিবেচিত হয়। আজকের এই নিবন্ধে আমরা এই অসাধারণ প্রাণীদের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, জীবনযাত্রা এবং পরিবেশগত গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। ঐতিহাসিক বিবর্তন ও প্রজাতির ইতিহাস চোয়ালবিহীন মাছের ইতিহাস প্রায় ৫০০ মিলিয়ন
বাংলাদেশের জলজ প্রাণী জগতে কোমলাস্থি যুক্ত মাছের একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। এই মাছগুলি তাদের অনন্য শারীরিক গঠন, জীবনযাপন পদ্ধতি এবং পরিবেশগত ভূমিকার জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। আজকের এই আলোচনায় আমরা কোমলাস্থি যুক্ত মাছের বিভিন্ন দিক নিয়ে বিস্তারিত জানবো, যা আমাদের জলজ পরিবেশ বুঝতে সাহায্য করবে। কোমলাস্থি যুক্ত মাছের শ্রেণীবিভাগ প্রধান শ্রেণীসমূহ হাঙ্গর জাতীয় মাছ গ্রেট হোয়াইট
লোনা পানিতে মাছ চাষ বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কৃষি কার্যক্রম। এই পদ্ধতি শুধু খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না, বরং হাজার হাজার মানুষের জীবিকার উৎস হিসেবেও কাজ করে। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিশাল উপকূলীয় এলাকা, যেখানে প্রায় 2.5 মিলিয়ন হেক্টর জমি রয়েছে, তা লোনা পানিতে মাছ চাষের জন্য আদর্শ পরিবেশ প্রদান করে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা
সান্ডা বা ‘দব’ (ضب) নিয়ে মুসলিম সমাজে প্রায়ই প্রশ্ন উঠে থাকে – এটি খাওয়া জায়েজ কি না। এই প্রাণীটি আরব মরুভূমির একটি বিশেষ প্রজাতির সরীসৃপ, যার বৈজ্ঞানিক নাম Uromastyx বা ইউরোমাস্টিক্স। এটিকে কাঁটাওয়ালা টিকটিকিও বলা হয়। সান্ডা বা দব সম্পর্কে মৌলিক তথ্য বৈশিষ্ট্য ও জীবনযাপন দৈর্ঘ্য: প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় ৮৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বংশবিস্তার: ডিমের মাধ্যমে বাসস্থান: