বাংলাদেশে মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে মনোসেক্স তেলাপিয়া একটি বিপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। এই মাছ চাষের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে অধিক লাভ অর্জন করা সম্ভব। বর্তমানে দেশের প্রায় ২.৫ লক্ষ চাষি মনোসেক্স তেলাপিয়া চাষের সাথে জড়িত। ২০২৩ সালে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লক্ষ মেট্রিক টন মনোসেক্স তেলাপিয়া উৎপাদিত হয়েছে। মনোসেক্স তেলাপিয়া পরিচিতি মনোসেক্স তেলাপিয়া হলো হরমোন প্রয়োগের মাধ্যমে একই লিঙ্গের
মাছ চাষ বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতি বছর প্রায় ২৫ লক্ষ মেট্রিক টন মাছ উৎপাদিত হয় আমাদের দেশে। কিন্তু এই বিশাল উৎপাদনের পেছনে লুকিয়ে আছে অনেক চ্যালেঞ্জ। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো মাছের রোগ সনাক্তকরণ। একজন সফল মৎস্যচাষী হিসেবে আমি জানি, রোগাক্রান্ত মাছ দ্রুত চিহ্নিত করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। রোগাক্রান্ত মাছ চেনার প্রথম
আমাদের শরীরের এই অত্যাশ্চর্য অংশটি সম্পর্কে জ্ঞান আমাদেরকে এর যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সচেতন করবে। পেরিকন্ড্রিয়াম কি? পেরিকন্ড্রিয়াম হলো একটি ঘন সংযোজক টিস্যুর আবরণ যা হায়ালিন কার্টিলেজকে (অস্থিসন্ধির কার্টিলেজ ব্যতীত) ঘিরে রাখে। এটি দুটি স্তর নিয়ে গঠিত: বহিঃস্তর (ফাইব্রাস স্তর) ঘন সংযোজক টিস্যু দ্বারা গঠিত কোলাজেন ফাইবার সমৃদ্ধ রক্তনালী এবং স্নায়ু সমন্বিত অন্তঃস্তর (চন্ড্রোজেনিক স্তর)
প্রকৃতির অন্যতম রহস্যময় প্রাণী শামুক। এই ছোট প্রাণীটি তার অনন্য খাদ্যাভ্যাস নিয়ে বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিন ধরে আকৃষ্ট করে আসছে। আজকের এই বিস্তৃত আলোচনায় আমরা জানবো শামুকের খাদ্যাভ্যাস, তাদের পছন্দের খাবার এবং খাদ্য সংগ্রহের অদ্ভুত কৌশল সম্পর্কে। শামুকের মৌলিক খাদ্যাভ্যাস শামুক মূলত সর্বভুক প্রাণী। তারা উদ্ভিদ ও প্রাণিজ উভয় ধরনের খাদ্যই গ্রহণ করে। তবে তাদের খাদ্য তালिকায়
বর্তমান বিশ্বে সামুদ্রিক খাবারের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। এর মধ্যে স্কুইড বা কালামারি একটি উল্লেখযোগ্য সামুদ্রিক প্রাণী, যা বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় খাবার হিসেবে পরিচিত। কিন্তু মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো – স্কুইড কি হালাল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আমাদের বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হবে। স্কুইড সম্পর্কে মৌলিক ধারণা স্কুইডের জীববৈজ্ঞানিক বৈশিষ্ট্য স্কুইড মলাস্কা
সমুদ্রের গভীরে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় জগৎ, যেখানে বাস করে প্রাণীকুলের এক অদ্ভুত শ্রেণী – কোমলাস্থি যুক্ত মাছ। এই প্রাণীরা, যাদের মধ্যে রয়েছে হাঙর, স্কেট এবং রে মাছ, সমুদ্রের জীববৈচিত্র্যের এক অপরিহার্য অংশ। তাদের অস্থিকঙ্কাল গঠিত হয়েছে কঠিন হাড়ের পরিবর্তে নমনীয় কার্টিলেজ দিয়ে, যা তাদেরকে অন্যান্য মাছ থেকে স্বতন্ত্র করে তোলে। আজ আমরা এই আশ্চর্যজনক
বাংলাদেশের নদী, খাল-বিল, হাওর-বাওড় এবং সমুদ্রের গভীরে লুকিয়ে আছে এক অসাধারণ জীববৈচিত্র্য। এই বিশাল জলজ সম্পদের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য অধ্যায় হল কঠিনাস্থি মাছ। এই মাছগুলি শুধু আমাদের খাদ্যতালিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশই নয়, বরং আমাদের জলজ পরিবেশতন্ত্রের একটি অপরিহার্য উপাদান। আজকের এই প্রবন্ধে আমরা গভীরভাবে অনুসন্ধান করব কঠিনাস্থি মাছের বিভিন্ন দিক – তাদের বৈশিষ্ট্য, প্রজাতি বৈচিত্র্য,
সমুদ্রের গভীরে লুকিয়ে থাকা এক রহস্যময় প্রাণী হল তরুণাস্থি যুক্ত মাছ। এই অদ্ভুত প্রাণীরা তাদের কঙ্কালের বিশেষ গঠনের কারণে অন্যান্য মাছ থেকে আলাদা। কিন্তু প্রশ্ন হল, তরুণাস্থি যুক্ত মাছ কাকে বলে? কেন এদের এই নামে ডাকা হয়? আজকের এই ব্লগ আর্টিকেলে আমরা এই রহস্যময় প্রাণীদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। তাদের বৈশিষ্ট্য, প্রজাতি, জীবনচক্র থেকে শুরু করে

বাংলাদেশের নদী-নালা, খাল-বিল এবং সমুদ্রের বিস্তীর্ণ জলরাশি নানা প্রজাতির মাছের আবাসস্থল। এই বিপুল মৎস্য সম্পদের মধ্যে কোরাল ও ভেটকি দুটি উল্লেখযোগ্য ও জনপ্রিয় মাছ। উভয় প্রজাতিই স্বাদে ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ, কিন্তু কোরাল ও ভেটকি মাছের পার্থক্য মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। এই নিবন্ধে আমরা কোরাল ও ভেটকি মাছের বিভিন্ন দিক নিয়ে একটি বিস্তৃত তুলনামূলক
মাছ – প্রকৃতির এক অদ্ভুত সৃষ্টি। জলের নীচে বসবাসকারী এই প্রাণীরা আমাদের খাদ্যতালিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবেছেন যে সব মাছের কাঁটা একই রকম নয়? হ্যাঁ, আপনি ঠিকই শুনেছেন! মাছের দুনিয়ায় রয়েছে দুই ধরনের কঙ্কাল ব্যবস্থা – অস্থি এবং তরুণাস্থি। আজ আমরা এই দুই ধরনের মাছের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে একটি গভীর অনুসন্ধান