বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদের মধ্যে শিং মাছ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ও পুষ্টিকর মাছ। এর স্বাদ ও গুণাগুণের জন্য এটি অনেকের প্রিয় খাবারের তালিকায় রয়েছে। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে শিং মাছ কিছু মানুষের মধ্যে এলার্জির কারণ হতে পারে। এই নিবন্ধে আমরা শিং মাছের এলার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব – এর কারণ, লক্ষণ, নিরাময় এবং প্রতিরোধের উপায়
ইলিশ মাছ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ এবং আমাদের খাদ্য সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এর সুস্বাদু মাংস এবং পুষ্টিগুণের জন্য এটি বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। কিন্তু এই স্বাদিষ্ট মাছের পেছনে লুকিয়ে আছে একটি কম পরিচিত সমস্যা – ইলিশ মাছে এলার্জি। অনেকেই জানেন না যে ইলিশ মাছ খাওয়ার পরে তাদের শরীরে যে অস্বস্তিকর প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তা আসলে এলার্জির লক্ষণ
বাংলাদেশের নদী, খাল-বিল, হাওর-বাওড় এবং জলাশয়গুলো শুধু জলের উৎস নয়, এগুলো আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং জৈব বৈচিত্র্যের অমূল্য ভাণ্ডার। এই জলজ পরিবেশ বহু প্রজাতির মাছ, উভচর প্রাণী এবং উদ্ভিদের আবাসস্থল। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে, এই নাজুক পরিবেশ তন্ত্র একটি অপ্রত্যাশিত হুমকির মুখোমুখি হয়েছে – আফ্রিকান মাগুর মাছ। আফ্রিকান মাগুর মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Clarias gariepinus)
বাংলাদেশের নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাওড় এবং সমুদ্রের বিস্তৃত জলরাশি থেকে উঠে আসা মাছ আমাদের খাদ্যতালিকার একটি অপরিহার্য অংশ। এই সমস্ত মাছের মধ্যে আঁশযুক্ত মাছগুলি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। আঁশযুক্ত মাছ শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ। আজকের এই প্রবন্ধে আমরা জানব, কোন কোন মাছ আঁশযুক্ত, এদের পুষ্টিগুণ কী, এবং কীভাবে এই মাছগুলি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করতে
অ্যাকোয়ারিয়াম হবিস্টদের কাছে গাপ্পি মাছ একটি পরিচিত নাম। এই ছোট্ট, রঙিন মাছগুলি তাদের আকর্ষণীয় রূপ এবং সহজ পরিচর্যার জন্য বিখ্যাত। কিন্তু আপনি কি জানেন যে এই মাছগুলি শুধু সুন্দর নয়, বরং একটি অসাধারণ ইতিহাস এবং বৈজ্ঞানিক গুরুত্বও বহন করে? আসুন আমরা গাপ্পি মাছের রঙিন দুনিয়ায় একটি গভীর ডুব দিই, যেখানে আমরা তাদের উৎপত্তি থেকে শুরু
বাংলাদেশের নদী-নালা, খাল-বিল এবং হাওর-বাওড়ে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এক অদ্ভুত মাছ, যার নাম “রকেট মাছ”। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম Mastacembelus armatus, যা Mastacembelidae পরিবারের অন্তর্গত। বাংলা ভাষায় এই মাছকে “বাইম মাছ” বা “বাম মাছ” নামেও ডাকা হয়। রকেট মাছের নামকরণের পিছনে রয়েছে এর অসাধারণ গতি এবং আকৃতি, যা একটি রকেটের মতো দেখতে। এই প্রবন্ধে
বাংলাদেশের নদী, খাল-বিল এবং হাওর-বাওড়ে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এক অনন্য মাছ – আড় মাছ। এই স্বাদু জলের মাছটি শুধু আমাদের খাদ্য তালিকায়ই নয়, বরং দেশের অর্থনীতি ও সংস্কৃতিতেও একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। আজকের এই নিবন্ধে আমরা আড় মাছের বিভিন্ন দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব – এর জীববিজ্ঞান থেকে শুরু করে এর পালন
বাংলাদেশের অর্থনীতি ও খাদ্য নিরাপত্তায় মাছ চাষের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের দেশের জলবায়ু ও প্রাকৃতিক পরিবেশ মাছ চাষের জন্য অত্যন্ত অনুকূল। তবে, অনেক কৃষক ও উদ্যোক্তা দীর্ঘ সময় ধরে মাছ চাষ করে লাভবান হতে পারেন না। এই সমস্যার সমাধানে আমরা আজ আলোচনা করব কীভাবে কম সময়ে লাভজনক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করা যায়। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণा ইনস্টিটিউটের
গর্ভাবস্থা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়, যখন একজন মহিলার খাদ্যাভ্যাস তার নিজের এবং তার অজন্ম শিশুর স্বাস্থ্যের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। মাছ একটি পুষ্টিকর খাবার যা প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য ضروری পুষ্টি উপাদানের একটি চমৎকার উৎস। তবে, গর্ভাবস্থায় সব মাছ খাওয়া নিরাপদ নয়। কিছু মাছে উচ্চ মাত্রায় পারদ এবং অন্যান্য দূষক থাকতে পারে, যা
বাংলাদেশের নদী-নালা ও জলাশয়গুলোতে প্রায় ৮০০ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়, যার মধ্যে ভোলা মাছ একটি অন্যতম জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতি। এই মাছটি শুধু খাদ্য হিসেবেই নয়, বরং দেশের অর্থনীতি, সংস্কৃতি এবং জীববৈচিত্র্যের একটি অপরিহার্য অংশ। আসুন, আমরা এই অসাধারণ মাছটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেই, যা বাংলাদেশের জলজ পরিবেশের একটি অমূল্য সম্পদ। ভোলা মাছের পরিচিতি ও