স্যামন মাছ – এর নামটি শুনলেই মনে হয় স্বাস্থ্যকর খাবারের কথা। এই লাল-কমলা রঙের মাছটি শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিগুণেও অতুলনীয়। কিন্তু প্রশ্ন হল, বাংলাদেশের মতো একটি দেশে, যেখানে এই মাছটি স্থানীয়ভাবে পাওয়া যায় না, সেখানে কীভাবে এবং কোথায় স্যামন মাছ পাওয়া যাবে? এই প্রবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব স্যামন মাছের উৎস, এর পৌষ্টিক মূল্য, বাংলাদেশে
সামুদ্রিক মাছ শুধু আমাদের খাদ্য তালিকার একটি স্বাদযুক্ত সংযোজন নয়, এটি আমাদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য এক অমূল্য সম্পদ। বাংলাদেশের মত একটি নদী-মাতৃক দেশে, যেখানে সমুদ্র উপকূল রয়েছে, সেখানে সামুদ্রিক মাছের প্রাচুর্য ও গুরুত্ব অপরিসীম। আজকের এই ব্লগ আর্টিকেলে, আমরা সামুদ্রিক মাছের বহুমুখী উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব, যা আপনাকে এই পুষ্টিকর খাদ্যের প্রতি আরও
বাংলাদেশ, যাকে প্রায়শই ‘নদীমাতৃক দেশ’ বলা হয়, তার জলজ সম্পদের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। এই দেশের নদী, খাল-বিল, হাওর-বাওড় এবং জলাশয়গুলোতে প্রায় ৮০০ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। এর মধ্যে ‘নদীর পোয়া মাছ’ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং স্বাদুপানির মাছ, যা বাঙালি খাদ্যতালিকার একটি অপরিহার্য অংশ। পোয়া মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Ompok pabda) বাংলাদেশের নদী ও জলাশয়গুলোর একটি স্বাভাবিক
বাংলাদেশের নদী-নালা ও জলাশয়গুলি বিচিত্র মাছের আবাসস্থল। এই জলজ সম্পদের মধ্যে নদীর পাঙ্গাস মাছ একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। এই মাছটি শুধু আমাদের খাদ্য তালিকার একটি স্বাদুকর সংযোজন নয়, বরং আমাদের জলজ পরিবেশতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশও বটে। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কীভাবে এই মূল্যবান মাছটিকে সনাক্ত করব? এই নিবন্ধে আমরা নদীর পাঙ্গাস মাছ চেনার
বাংলাদেশের নদী-নালা ও জলাশয়গুলোতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় বোয়াল মাছ। এই স্বাদিষ্ট মাছটি অনেকের প্রিয় খাবারের তালিকায় থাকলেও, কিছু মানুষের মধ্যে এই মাছ খাওয়ার পর এলার্জির লক্ষণ দেখা যায়। আজকের এই ব্লগ পোস্টে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব বোয়াল মাছে কি সত্যিই এলার্জি আছে, এর কারণ কী, কীভাবে এই এলার্জি শনাক্ত করা যায় এবং এর প্রতিকার
মাছ চাষের জগতে একটি প্রবাদ রয়েছে – “পুকুরে যত প্লাংকটন, তত মাছের উৎপাদন”। এই কথাটি কতটা সত্য, তা জানেন কি? প্লাংকটন হল জলজ পরিবেশের সূক্ষ্ম জীব, যা মাছের খাদ্য চক্রের ভিত্তি। এরা শুধু মাছের খাদ্যই নয়, পুকুরের পানির গুণগত মান নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই, একজন সফল মৎস্যচাষী হতে হলে প্লাংকটন সম্পর্কে জ্ঞান থাকা
বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূল ও নদী মোহনা অঞ্চলের জৈব বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ জলজ প্রাণীকুলের মধ্যে সামুদ্রিক বাটা মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Mugil cephalus) একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। এই মাছটি শুধু স্থানীয় মৎস্যজীবীদের জীবিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবেই নয়, বরং দেশের অর্থনীতি ও খাদ্য নিরাপত্তায়ও বিশেষ অবদান রাখছে। আসুন আমরা এই অসাধারণ প্রজাতির মাছ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে
বাংলাদেশের অর্থনীতি ও খাদ্য নিরাপত্তায় মাছ ও চিংড়ি চাষের গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু এই খাতে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে একটি হলো রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ। এই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছে “রকেট প্লাস” – একটি অত্যাধুনিক ও কার্যকরী জীবাণুনাշক, যা মাছ ও চিংড়ি চাষিদের জন্য আশার আলো হয়ে দেখা দিয়েছে। আজকের এই নিবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো রকেট
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদের মধ্যে মাগুর মাছ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। এই স্বাদুপানির মাছটি শুধু আমাদের খাদ্য তালিকায় একটি সুস্বাদু উপাদান হিসেবেই নয়, বরং এর পুষ্টিগুণ, চাষের সম্ভাবনা এবং অর্থনৈতিক মূল্যের কারণে বাংলাদেশের মৎস্য খাতে একটি বিশেষ অবদান রাখছে। আসুন আমরা এই অনন্য মাছটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেই। ১. মাগুর মাছের পরিচিতি ও
বাংলাদেশের নদী-নালা ও পুকুরের এক প্রিয় অতিথি হল পুটি মাছ। এই ছোট্ট মাছটি আমাদের খাদ্য তালিকায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। কিন্তু যারা পুটি মাছে এলার্জি আছে, তাদের কাছে এই স্বাদিষ্ট মাছটি হয়ে উঠতে পারে একটি সমস্যার উৎস। আজকের এই বিস্তৃত আলোচনায় আমরা জানব পুটি মাছে এলার্জি সম্পর্কে সবকিছু – এর কারণ থেকে শুরু