বাংলাদেশের নদী-খাল-বিল এবং জলাশয়গুলোতে প্রাপ্ত অসংখ্য মাছের মধ্যে টেংরা অন্যতম জনপ্রিয় একটি মাছ। ছোট আকৃতির এই টেংরা মাছের উপকারিতা বাঙালির আহারে শুধু স্বাদের জন্যই নয়, বরং এর অসাধারণ পুষ্টিমূল্য এবং স্বাস্থ্য উপকারিতার কারণেও বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। বাংলাদেশের গ্রাম-গঞ্জে এই মাছের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা অপরিসীম। বৈজ্ঞানিকভাবে টেংরা মাছকে ‘মিস্টাস’ গোত্রের অন্তর্গত বলা হয়। আমাদের দৈনন্দিন
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদের মধ্যে দেশি টেংরা মাছ (মাইস্টাস ভিটাটাস) একটি অন্যতম মূল্যবান প্রজাতি। ছোট আকারের এই মাছটি স্বাদে অতুলনীয় এবং পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। উচ্চ প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদানে পরিপূর্ণ দেশি টেংরা মাছ বাংলাদেশের মানুষের খাদ্য তালিকায় বিশেষ স্থান দখল করে আছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে এটি সহজলভ্য প্রোটিন উৎস হিসেবে পরিচিত। তবে আজকাল প্রাকৃতিক জলাশয়ে এই
বাংলাদেশের সমৃদ্ধ জলজ বাস্তুতন্ত্রের মধ্যে শিং মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Heteropneustes fossilis) একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। এই মাছটি শুধু খাদ্য হিসেবেই নয়, বরং এর চিকিৎসাগত গুণাবলী এবং অর্থনৈতিক গুরুত্বের কারণে বাঙালি সংস্কৃতিতে একটি বিশেষ মর্যাদা পেয়ে আসছে। “কাটা শিং” নামেও পরিচিত এই মাছ, বাংলাদেশের বিভিন্ন জলাভূমি, বিল, হাওর, বাওড়, পুকুর এবং নদীতে দেখা যায়।
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদের মধ্যে শিং মাছের স্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিগুণেও অত্যন্ত সমৃদ্ধ। প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশে শিং মাছ প্রাকৃতিক জলাশয়ে পাওয়া গেলেও, বর্তমানে এর প্রাকৃতিক উৎস কমে যাওয়ায় চাষের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি করা হচ্ছে। আমাদের দেশের আবহাওয়া ও পরিবেশ শিং মাছ চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বিশেষ করে যারা পুকুর নেই কিন্তু
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদের মধ্যে শিং মাছ (Heteropneustes fossilis) একটি অত্যন্ত মূল্যবান ও জনপ্রিয় প্রজাতি। উচ্চ পুষ্টিমূল্য, স্বাদ এবং চিকিৎসীয় গুণাবলীর কারণে শিং মাছের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাম্প্রতিক (২০২৩) তথ্য অনুযায়ী, দেশে বার্ষিক প্রায় ১২,৫০০ মেট্রিক টন শিং মাছ উৎপাদিত হয়, যা মোট মাছ উৎপাদনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। তবে বাজারে
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এমন অনেক ঘটনা ঘটে যা হঠাৎ করেই আমাদের বিপদে ফেলে দেয়। এমনই একটি বিপদজনক পরিস্থিতি হলো গলায় কিছু আটকে যাওয়া বা ‘কাটা নামা’। বিশেষ করে খাবার খাওয়ার সময় হাড়, শক্ত খাবারের টুকরা, বা অন্য কোনো বস্তু গলায় আটকে গেলে আমরা হতাশ ও ভীত হয়ে পড়ি। এই সংকটময় মুহূর্তে অনেকেই শারীরিক ব্যবস্থার পাশাপাশি
আমরা বাংলাদেশীরা মাছ খেতে খুবই ভালোবাসি। প্রায় প্রতিদিনই আমাদের খাবারের তালিকায় মাছ থাকে। কিন্তু মাছ খাওয়ার সময় অনেকেই একটি সাধারণ সমস্যার সম্মুখীন হন – গলায় মাছের কাঁটা আটকে যাওয়া। এমন পরিস্থিতি খুবই অস্বস্তিকর এবং কখনো কখনো ভয়ঙ্কর হতে পারে। বিশেষ করে যখন এটি শিশু বা বয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ঘটে, তখন পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠতে
বাংলাদেশে মাছ শুধু আমাদের খাদ্যাভ্যাসেরই অংশ নয়, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যেরও একটি অপরিহার্য উপাদান। আমাদের দেশের নদী, খাল-বিল, হাওড়-বাঁওড়ে এবং পুকুরে প্রাকৃতিকভাবে বিচরণ করে শতাধিক প্রজাতির মাছ, যার মধ্যে শিং মাছ একটি উল্লেখযোগ্য প্রজাতি। তবে এই স্বাদে সমৃদ্ধ মাছটি রান্নার আগে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে অনেকেই হাতে কাটা ফোটার অভিজ্ঞতা নিয়ে থাকেন। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (BFRI) ২০২৩
বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদের মধ্যে মাগুর মাছ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দেশীয় প্রজাতি। এই মাছ শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিগুণেও অত্যন্ত সমৃদ্ধ। প্রাচীনকাল থেকেই এই মাছকে আমাদের এই অঞ্চলে ঔষধি গুণসম্পন্ন মাছ হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে আসছে। বাংলাদেশের বিল, হাওর, বাওড়, পুকুর, নদী, খাল ইত্যাদি জলাশয়ে এই মাছ প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়। বর্তমানে চাষের মাধ্যমেও মাগুর মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি
বাংলাদেশ একটি নদী-মাতৃক দেশ, যেখানে মিঠা পানির মাছের বৈচিত্র্য রয়েছে অসাধারণ। এই সমৃদ্ধ জলজ ঐশ্বর্যের মধ্যে পাকাল মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Labeo calbasu) একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। “পাকাল” শব্দটি বাংলা ভাষায় “কাদামাটি” বা “পলিমাটি” অর্থে ব্যবহৃত হয়, যা এই মাছের বাসস্থানের প্রকৃতি নির্দেশ করে। বাংলাদেশের বিল, হাওড়, নদী, এবং জলাশয়গুলোতে এই স্বাদু ও পুষ্টিকর